ট্যাপেন্টাডল সহ মোতাহার এবং ইনজেকশন সহ গ্রেফতার আরও দুইজন
স্টাফ রিপোর্টার:
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ওষুধ কোম্পানির রিপ্রেজেন্টেটিভ মোতাহার (৩৫) কে ৩০০ পিস ট্যাপেন্টাডল সহ গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর গাইবান্ধা কর্মকর্তারা। অপর এক অভিযানে ৪হাজার ৫শ’ পিস ব্রুপেন ইনজেকশন সহ মমিন ও জহুরুলকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে।
সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টায় তার ভাড়া বাসা বুজরুক বোয়ালিয়া ঘোষপাড়া থেকে ট্যাপেন্টাডল সহ তাকে গ্রেফতার করা হয়। সে গুমানিগঞ্জ ইউনিয়নের কুড়িপাইকা গ্রামের ছালজার রহমানের ছেলে। এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর গাইবান্ধার উপ-পরিদর্শক মামুনুর রশিদ বাদী হয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় ঘোষপাড়ার সামিউল ইসলামের দ্বি তল বাসার নিচ তলার ভাড়াটিয়া মোতাহারের ঘরে তল্লাশি চালায়। এসময় তার বিছানার তোষকের নিচ থেকে ৩০০ পিস ট্যাপেন্টাডল উদ্ধার করা হয়। আধা ঘণ্টার অভিযান শেষে স্থানীয়দের সাক্ষীদের উপস্থিতিতে উদ্ধারকৃত ৬০ হাজার মূল্যের ট্যাপেন্টাডল সহ তাকে গোবিন্দগঞ্জ থানায় এনে মামলা দায়ের করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।
ট্যাপেন্টাডল সহ আসামীকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে উপ-পরিদর্শক মামুনুর রশিদ জানান, জেলাকে মাদকমুক্ত করতে আমাদের নিয়মিত অভিযান চলমান রয়েছে।
অপরদিকে, একই দিনে উপজেলার কাটামোড়ে অভিযান চালিয়ে ৪হাজার পাঁচশ পিস ব্রুপেন ইনজেকশন অ্যাম্পল সহ সিরাজগঞ্জ জেলার কাজীপুর গ্রামের নূর হোসেনের ছেলে মো. আব্দুল মমিন ও বিরামপুর থানার পলি গংগাপুর গ্রামের আ. সালামের ছেলে জহুরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।